Author: cyberwit

ডিজিটাল তথ্য নিরাপত্তা বলতে বোঝানো হয় তথ্যের গোপনীয়তা (confidentiality), অখণ্ডতা (integrity), এবং প্রাপ্যতা (availability) নিশ্চিত করা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, বিশেষ করে আধুনিক ডিজিটাল যুগে যেখানে তথ্য চুরি, সাইবার আক্রমণ এবং অননুমোদিত প্রবেশের ঝুঁকি ক্রমাগত বাড়ছে। নিচে ডিজিটাল তথ্য নিরাপত্তার প্রাথমিক ধারণাগুলি তুলে ধরা হলো: ১. তথ্যের গোপনীয়তা (Confidentiality) তথ্য শুধুমাত্র অনুমোদিত ব্যক্তিরাই অ্যাক্সেস করতে পারবে, এমনটি নিশ্চিত করা। পদ্ধতি: এনক্রিপশন, পাসওয়ার্ড সুরক্ষা, দ্বি-স্তরের প্রমাণীকরণ (two-factor authentication) । ২. তথ্যের অখণ্ডতা (Integrity) তথ্য যাতে অনুমোদনহীন পরিবর্তন বা সংশোধনের শিকার না হয় তা নিশ্চিত করা। পদ্ধতি: ডেটা হ্যাশিং, ডিজিটাল স্বাক্ষর, এবং চেকসাম ব্যবহার। ৩. তথ্যের প্রাপ্যতা (Availability) তথ্য প্রয়োজনের সময়…

Read More

আপনার পার্সোনাল পিসিতে কালি লিনাক্স কিভাবে ডাউনলোড এবং ইন্সটল করবেন তা বিস্তারিত আকারে ধাপে ধাপে বর্না করা হলোঃ কালী লিনাক্স ইনস্টল করার পুরো প্রক্রিয়া ঃ এটি সম্পূর্ণ করতে আপনার একটি বুটেবল মিডিয়া (USB বা DVD), ISO ইমেজ, এবং একটি কম্পিউটার প্রয়োজন ধাপ ১: ISO ইমেজ ডাউনলোড করা কালী লিনাক্সের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান: Kali Linux Downloads। আপনার সিস্টেমের জন্য সঠিক ISO ফাইল নির্বাচন করুন: Installer (সম্পূর্ণ ইন্সটলেশনের জন্য) Live Boot (সিস্টেমে ইন্সটল না করেও চালানোর জন্য) Net Installer (কমপ্যাক্ট ইন্সটলেশন, অনলাইনে প্যাকেজ ডাউনলোডের জন্য) ধাপ ২: বুটেবল USB তৈরি করা একটি ৮ জিবি বা বড় স্টোরেজের USB ড্রাইভ নিন। Rufus (Windows)…

Read More

ইথিকাল হ্যাকিং (Ethical Hacking) হলো একটি আইনি ও নৈতিক উপায়ে কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক, বা অ্যাপ্লিকেশনের নিরাপত্তা পরীক্ষা করার প্রক্রিয়া। এটি সাধারণত একটি প্রতিষ্ঠানের অনুমতি নিয়ে করা হয়, যাতে তাদের সাইবার নিরাপত্তার দুর্বল দিকগুলো খুঁজে বের করে তা শক্তিশালী করা যায়। ইথিকাল হ্যাকিংয়ের লক্ষ্য: নিরাপত্তার দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা ডেটা চুরি, সাইবার আক্রমণ, বা অনুপ্রবেশের ঝুঁকি কমানো নিরাপত্তার ফাঁকফোকর বন্ধ করে প্রতিষ্ঠানকে সুরক্ষিত রাখা অগ্রিম প্রস্তুতি নিয়ে ভবিষ্যৎ সাইবার আক্রমণ ঠেকানো ইথিকাল হ্যাকারের বৈশিষ্ট্য ইথিকাল হ্যাকারদের “সাদা টুপি” (White Hat Hacker) বলা হয়। এরা আইনি ও নৈতিকভাবে কাজ করেন এবং সাধারণত প্রতিষ্ঠানের অনুমতি নিয়েই হ্যাকিং করেন। ইথিকাল হ্যাকারের কিছু গুণাবলী: নৈতিক…

Read More

ওয়েব পেনেট্রেশন টেস্টিং (Web Penetration Testing) হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের নিরাপত্তা যাচাই করা হয়। এটি আক্রমণকারীদের মতো আচরণ করে দুর্বলতা চিহ্নিত করে এবং ঝুঁকি কমানোর সুপারিশ প্রদান করে। নিচে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বাংলা ভাষায় তুলে ধরা হলো: ১.১. লক্ষ্য নির্ধারণ ও পরিকল্পনা: উদ্দেশ্য নির্ধারণ: কোন দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করতে হবে এবং কেন? যেমন: OWASP Top 10, PCI DSS এর সাথে সামঞ্জস্যতা। পরিসীমা নির্ধারণ: কোন ওয়েবসাইট, ডোমেইন, API, বা IP ঠিকানাগুলো পরীক্ষা করা হবে। নিয়মাবলী নির্ধারণ: কী ধরনের পরীক্ষা চালানো যাবে এবং কী কী সীমাবদ্ধতা থাকবে। আইনি অনুমতি: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন পরীক্ষা করার জন্য আনুষ্ঠানিক অনুমতি নিতে হবে। ২. তথ্য…

Read More